Why Having a SPONSOR can be BAD for Visa Application
Why Having a SPONSOR can be BAD for Visa Application
ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে কেন অনেক সময় স্পনসর থাকাটা বিপদ জনক
এটা অনেকেরই ভুল ধারণা যে স্পনসর থাকা মানেই গ্র্যান্টেড ভিসা পাওয়া যায় অথবা যাবে।
সত্যিকার অর্থে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ঠিক উল্টোটা মানে বিপরীত ঘটতে পারে HAVING A SPONSOR CAN ACTUALLY LESSEN YOUR CHANCES AT BEING
GRANTED A VISA.
অবস্যই কিছু কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে যেমন সংযুক্ত আরব আমিরাত সেখানে স্পনসর ছাড়া ভিসা হয়না তবে এ ক্ষেত্রে স্পনসর কোনো পরিচিত বেক্তির হতে হয়না , যে কেও হতে পারে স্পনসর যেমন হোটেল , ট্রাভেল এজেন্ট ইত্যাদি।
তবে অনেক দেশই আছে যেমন সাউথ কোরিয়া , কানাডা ও ইউরোপের দেশগুলো স্পনসর থাকাটা ভালোর লক্ষণ নয় সবসময়। অনেক কিছু নির্ভর করে বিবেচনায় নেওয়া হয় স্পন্সরের বেপারটা। যেমন স্পনসর এবং আবেদনকারীর সম্পর্ক, স্পন্সরকারীর অর্থনৈতিক অবস্থা ও আবেদনকারীর ROOTEDNESS (নারীর টান ও শেকড়ের টান ) দেশে ফিরে আসার ক্ষেত্রে। আমার পরামর্শ যে যদি আবেদনকারী সবদিক থেকে সবল থাকে তবে নিজেই নিজের যোগ্যতায় অর্জন করতে পারে ভিসা , স্পন্সরের নয়.
অনেক ভিসা আবেদনকারীদের ধারণা রয়েছে যে কেবলমাত্র বিদেশে বসবাসকারী কারও দ্বারা স্পনসর (আমন্ত্রিত) পাওয়া মানেই নিশ্চিত ভিসা হয়ে যাবে । অনেকে আমাকে ফেসবুকে মেসেজ দিয়ে ও জানতে চায় স্পন্সরের বেপারে, তাদের উদ্দেশ্যে বলছি এ রকম অনেকেই স্পনসর এইটা সেইটা নিয়ে দূতাবাসে হাজির হয়েছে এবং অনেকেই রিজেক্ট হয়েছে। এ কারণেই আজকে আমি এ ব্লগটি লিখতে বাধ্য হচ্ছি।
বিঃ দ্রঃ আমি কিন্তু ভিসা এক্সপার্ট নোই এবং আমি কোনো গ্রান্টিও দিতে পারবোনা ভিসা পাবে কিনা (আমার মনে হয় কেউই বলতে পারবে না এ বিষয়ে ) আমি শুধু বেক্তিগত অভিজ্ঞতা আমার নিজের এবং অন্নান্ন বন্ধুদের অভিজ্ঞতা ও কয়েকজন বিশেষ বেক্তি যারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি করেছেন কনস্যুলার ডিভিশনে তাদের অভিজ্ঞতায় এখানে লিখছি এ ব্লগটি। আপনার ক্ষেত্রে যদি কোনো কমপ্লিকেটেড কেস হয়ে থাকে তাহলে ট্রাভেল এজেন্টদের সাথে কথা বলে নিবেন। তারাই ভালো উত্তর দিতে পারবে আমি না।
কেন ভিসা ও অভিবাসন নীতি প্রয়োজন হয়?
মূলত দেশের জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য প্রত্যেকটি দেশের ভিসা নীতিমালা রয়েছে। AS FAR AS TOURISM IS CONCERNED প্রত্যেকটা দেশের স্বাভাবিক উদ্বেগ OVERSTAYING এবং টুরিস্ট ভিসার আড়ালে অবৈধভাবে কাজে যোগদান করা।
অনেকেই প্রথমে সাধারণত টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করে এবং যখন সেই দেশটিতে যায় আর ফিরে আসতে চায়না। থেকে যায় অবৈধ ভাবে দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর অথচ তাদের বৈধভাবে থাকার কিন্তু অনুমোদন ছিল মাত্র ৩০ দিন অথবা তারও কম। আমাদের বাংলাদেশিরা এ জঘন্য কাজটা এতো বেশি করেছি যে এখন প্রায় প্রতিটি দেশই আমাদের জন্য ভিসা পলিসি কঠোর ভাবে করতে বাধ্য হয়েছে।
এই অবৈধভাবে বিদেশগমন কারীদের জন্য বাংলাদেশে অবস্থিত সমস্ত দূতাবাস গুলো আমাদের ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে খুবই যাচাইবাছাই করে এক কোথায় পারলে ভিসা দিতেই চায়না। কোনো দেশই কিন্তু বলেনা যে তাদের দেশে যাওয়া বা থেকে যাওয়া যাবেনা কিন্তু তারা বলে যে সঠিক উপায় যেতে, সঠিক কাগজপত্রের মাদ্ধমে। যদি উদ্দেশ্য থাকে কাজের তবে কাজের ভিসাতে যা যা দরকার তা পূরণ করে গেলে সবার জন্য ভালো। HAVING VISA POLICIES IN
PLACE ALSO HELPS ADDRESS OTHER SERIOUS CONCERNS THREATS TO NATIONAL SECURITY.
আজ কেন ঢাকায় বাংলাদেশ ইমিগ্রেশন এতো কঠোর হয়েছে? ইমিগ্রেশন অফিসার নিশ্চিত হতে চায় যে যত্রতত্র ভুয়া ভিসায় বিদেশে গিয়ে শিকারে পরিণত না হয় বাংলাদেশিরা । দেশ ছাড়ার আগেই নাগরিকদের রক্ষা করার জন্য বাধ্যতামূলক করা হয়েছে এ বিষয়টি কিন্তু তারপরেও কিছু অসাধু অফিসারের ও এজেন্টদের কারণে এখনো টুরিস্ট ভিসায় বিদেশ ভ্রমণে যাচ্ছে কৃষক, মজদুররা। যারা কিনা বাংলাদেশের কয়টা জেলা আছে তাই জানে না কিন্তু ভ্রমণে যায় মালয়েশিয়া , ইন্দোনেশিয়া ও আরো অনেক জায়গায়। আমি কৃষক বা মজদুরদের ছোট করে দেখছিনা তারা যদি ভ্রমণে যায় ভালো কিন্তু অবৈধভাবে থেকে গেলে দেশ ও জাতির কলঙ্ক। আপনারা যারা সত্যিকারের টুরিস্ট তাদের বলবো YOUR GOAL IS
TO CONVINCE THE AUTHORITIES THAT YOU WILL NOT OVERSTAY OR WORK ABROAD.
VISA APPLICATION RELATED VIDEO WILL UPDATE SOON
স্পনসরড আছে এমন আবেদনকারীদের জন্য নিয়ম কঠোর কেন?
আপনার ভ্রমণের যদি সবকিছু অন্য একজন বহন করে অর্থাৎ কেও একজন স্পন্সর করে, তার মানে এটা বোঝায়না যে, আপনি অর্থনৈতিক ভাবে সাবলম্বী না? আপনি কাওকে চেনেন বিদেশের বাড়িতে (যেখানে স্পনসর জমা দিবেন ) এর অর্থ অনেকটাই যে আপনার জন্য সহজ হবে সে দেশে থেকে যাওয়া ঠিক তেমনটাই কনস্যুলার ভেবে থাকেন। চেনা জানা থাকলে অনেক সুবিধা তাইনা ?
এ রকম স্পনসর সহ যখন ভিসা আবেদন করবেন, তখন ভিসা অফিসার আপনার আবেদনটির খুঁটিনাটি সব খুঁজে দেখবে যে পসিবল রিটার্ন আসার সম্ভবনা আছে কিনা। এ ক্ষেত্রে YOUR ROOTEDNESS HERE IN THE
BANGLADESH, YOUR SPONSOR’S SOCIO-ECONOMIC STATUS, AND YOUR RELATIONSHIP WITH
EACH OTHER. THIS IS WHY MOST SCHENGEN COUNTRIES ZERO IN ON QUESTIONS
LIKE: DO YOU KNOW ANYONE IN EUROPE?
DO YOU KNOW ANYONE IN THE UK? HOW ARE YOU RELATED TO THEM? WHAT DO YOU DO FOR A
LIVING? WHAT DOES YOUR SPONSOR DO FOR A LIVING?
YOU’LL HAVE MORE DOCUMENTS
TO SUBMIT, SOME OF WHICH HAVE TO BE SECURED BY THE INVITING PARTY ABROAD.
আপনাকে প্রমান করতে হবে দূতাবাসে যে, কেন আপনার স্পনসর, আপনার সমস্ত খরচাদি বহন করবে। ইউরোপের দেশ গুলো অনেক প্রমাণাদি চায় যেমন ধরুন একত্রে তোলা ছবি , ফ্যামিলি একসাথে আছে এমন ছবি , কোনভার্সেশন রেকর্ডেড ও আরো অনেক কিছু বেক্তি ভেগে চেয়ে থাকে।
সব সম্পর্ক সমান নয়। কিছু কিছু সম্পর্ক প্রমান করা খুবই সহজ।
IF YOU’RE
INVITED OR SPONSORED BY A PARENT OR SIBLING, এটা সহজে বোধগম্য যে কেন তারা আপনাকে আপনাকে আমন্ত্রণ করছে। এ ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন অথবা অন্নান্ন কাগজপত্র যা প্রমান করে তাই যথেষ্ট , কিন্তু যদি দূর সম্পর্কের হয়? যদি স্পনসর বন্ধু অথবা বয় ফ্রেন্ড/গার্লফ্রেন্ড হয়ে থাকে তাহলে অসাদ্ধকর হয়ে পরে রিলেশনশিপ প্রমান করতে।
স্পনসরশিপ যদি অনলাইন এ পরিচিত হয় তাহলে তো কথাই নাই, দূতাবাস এ ধরণের সম্পর্ক সহজে মেনে নেয় না। যদিও বর্তমান ইন্টারনেট যুগে অনলাইন ফ্রেন্ডস সিম্পল বেপার কিন্তু ভিসা এপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে এই অনলাইন রিলেশনশিপ কোনো কাজেই আসেনা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে গ্রান্টর অথবা ইনভিটার ভিসা পেতে সহায়তা করে কিন্তু তা কিছু কিছু ক্ষেত্রে সবগুলোতে নয়। জাপান ভিসার ক্ষেত্রে ইনভিটেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
স্পনসরশিপ যদি অনলাইন এ পরিচিত হয় তাহলে তো কথাই নাই, দূতাবাস এ ধরণের সম্পর্ক সহজে মেনে নেয় না। যদিও বর্তমান ইন্টারনেট যুগে অনলাইন ফ্রেন্ডস সিম্পল বেপার কিন্তু ভিসা এপ্লিকেশনের ক্ষেত্রে এই অনলাইন রিলেশনশিপ কোনো কাজেই আসেনা। কিছু কিছু ক্ষেত্রে গ্রান্টর অথবা ইনভিটার ভিসা পেতে সহায়তা করে কিন্তু তা কিছু কিছু ক্ষেত্রে সবগুলোতে নয়। জাপান ভিসার ক্ষেত্রে ইনভিটেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
Comments
Post a Comment